বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৫১ পূর্বাহ্ন
ডেস্ক নিউজঃ আন্তর্জাতিক বাজারে বুকিং রেট কমার পাশাপাশি সরবরাহ বাড়তে থাকায় কিছু কিছু ভোগ্য পণ্যের দাম কমতে শুরু করেছে। বিশেষ করে সয়াবিনের দাম মণ প্রতি কমেছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। আর কেজিতে অন্তত ৫ টাকা কমেছে সব ধরনের ডালের দাম।
কিন্তু সরবরাহে ঘাটতি না থাকলেও চিনির দাম এ সপ্তাহেও মণ প্রতি ১৫ টাকা বেড়েছে।
গত এক মাসের বেশি সময় ধরে অস্থির থাকা ভোজ্য তেলের বাজারে স্বস্তি ফিরতে শুরু করলেও তা পুরোপুরি আশাব্যঞ্জক নয়। এ সপ্তাহে সয়াবিনের দাম কিছুটা কমলেও বেড়েছে সুপার সয়াবিন এবং পাম অয়েলের দাম।
জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে চিনির বাজার অস্থিতিশীল। এ সপ্তাহেও দাম মণ প্রতি বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। কিন্তু বাজারে চিনির কোনো ঘাটতি নেই বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
এদিকে বুকিং রেট কমায় বাজারে পর্যাপ্ত ডালের সরবরাহ রয়েছে। যে কারণে সব ধরণের ডালের দাম কেজিতে ৩ থেকে ৫ টাকা কমেছে।
কমেছে আদা, রসুন এবং পেঁয়াজের মতো সাধারণ মসলার দামও।
বাংলাদেশের ভোগ্যপণ্যের বাজার পুরোপুরি আমদানি নির্ভর। প্রতিবেশী ভারত, মিয়ানমার ছাড়াও বিভিন্ন দেশ থেকে এসব ভোগ্য পণ্য আমদানি করা হয়।